তত্ত্বাবধায়ককে অতি অবশ্যই সমালোচনার উর্দ্ধে থাকতে হবে৷ তিনি এক স্ত্রীর স্বামী হবেন৷ তাঁকে হতে হবে আত্মসংযমী, ভদ্র, সম্মানীয়, অতিথিসেবক এবং শিক্ষাদানে পারদর্শী মানুষ৷
কোন নবদীক্ষিত শিষ্য য়েন মণ্ডলীর তত্ত্বাবধায়ক না হয়৷ এতো শিগ্গির তাকে এই কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে ভেবে সে হয়তো অহঙ্কারী হয়ে উঠবে৷ তখন দিয়াবলের মতো তার পর্বের জন্য তাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে;
সেইরকম পরিচারকদের সকলের শ্রদ্ধা পাবার য়োগ্য মানুষ হতে হবে৷ তারা য়েন এক কথার মানুষ হয়, মাত্রা ছাড়িয়ে দ্রাক্ষারস পান না করে, অপরকে ঠকিয়ে ধনী হবার চেষ্টা না করে৷
কারণ যদি আমার দেরী হয়, তাহলে য়েন তুমি জানতে পার য়ে ঈশ্বরের পরিবারের মধ্যে কেমন আচার আচরণ করতে হয়, যা জীবন্ত ঈশ্বরের মণ্ডলী - এই মণ্ডলী হল সত্যের স্তন্ভ ও দৃঢ় ভিত৷
একথা কেউই অস্বীকার করতে পারে না য়ে আমাদের ধর্মের নিগূঢ় সত্য অতি মহান: খ্রীষ্ট মনুষ্য দেহে প্রকাশিত হলেন, পবিত্র আত্মার শক্তিতে যথার্থ প্রতিপন্ন হলেন, স্বর্গদূতরা তাঁর দর্শন পেলেন৷ সর্বজাতির মধ্যে তাঁর সুসমাচার প্রচারিত হল, জগতের মানুষ তাঁর প্রতি বিশ্বাসী হয়ে উঠল, পরে স্বমহিমায় তিনি স্বর্গে উন্নীত হলেন৷