সে আপন মাতাকে কহিল, যে এগার শত রৌপ্য মুদ্রা তোমার নিকট হইতে চুরি গিয়াছিল, যে বিষয়ে তুমি শাপ দিয়াছিলে ও আমার কাণে তুলিয়াছিলে, দেখ, সেই রৌপ্য আমার কাছে, আমিই তাহা লইয়াছিলাম। তাহার মাতা কহিল, বৎস, তুমি সদাপ্রভুর আশীর্ব্বাদপাত্র হও।
পরে সে ঐ এগার শত রৌপ্য মুদ্রা মাতাকে ফিরাইয়া দিলে তাহার মাতা কহিল, আমি এই রৌপ্য সদাপ্রভুর উদ্দেশে পবিত্র করিতেছি, আমার পুত্র ইহা আমার হস্ত হইতে লইয়া এক ছাঁচে ঢালা ও এক ক্ষোদিত প্রতিমা নির্ম্মাণ করুক। অতএব এখন ইহা তোমাকে ফিরাইয়া দিলাম।
সে আপন মাতাকে ঐ রৌপ্য ফিরাইয়া দিলে তাহার মাতা দুই শত রৌপ্য মুদ্রা লইয়া স্বর্ণকারকে দিল; আর সে এক ছাঁচে ঢালা ও এক ক্ষোদিত প্রতিমা নির্ম্মাণ করিলে তাহা মীখার গৃহে থাকিল।
সেই ব্যক্তি যেখানে স্থান পাইতে পারে, তথায় প্রবাস করিবার জন্য নগর হইতে, বৈৎলেহম-যিহূদা হইতে, প্রস্থানপূর্ব্বক গমন করিতে করিতে পর্ব্বতময় ইফ্রয়িম প্রদেশে ঐ মীখার বাটীতে উপস্থিত হইল।
মীখা তাহাকে কহিল, তুমি আমার এখানে থাক, আমার পিতা ও পুরোহিত হও, আমি বৎসরে তোমাকে দশটী রৌপ্য মুদ্রা, এক যোড়া বস্ত্র ও তোমার খাদ্য দ্রব্য দিব। তাহাতে সেই লেবীয় ভিতরে গেল।