অন্তঃপ্রাঙ্গণের বিংশতি হস্তের সম্মুখে এবং বহিঃপ্রাঙ্গণের প্রস্তরবাঁধা ভূমির সম্মুখে এক অপ্রশস্ত বারাণ্ডার অনুরূপ অন্য অপ্রশস্ত বারাণ্ডা তৃতীয় তালা পর্য্যন্ত ছিল।
আর তাহাদের অগ্রে যে পথ ছিল, তাহার আকার উত্তরদিক্স্থ কুঠরী সকলের ন্যায় ছিল; তাহার দীর্ঘতা অনুযায়ী বিস্তার ছিল; আর তাহাদের সমস্ত নির্গমস্থান, তাহাদের গঠন ও দ্বারের অনুযায়ী ছিল।
পরে তিনি আমাকে কহিলেন, ব্যবচ্ছিন্ন স্থলের অগ্রে উত্তর ও দক্ষিণদিকের যে সকল কুঠরী আছে, সেগুলি পবিত্র কুঠরী। যে যাজকেরা সদাপ্রভুর নিকটে উপস্থিত হয়, তাহারা সেই স্থানে অতি পবিত্র দ্রব্য সকল ভোজন করিবে; সেই স্থানে তাহারা অতি পবিত্র দ্রব্য সকল, এবং ভক্ষ্য-নৈবেদ্য, পাপার্থক বলি ও দোষার্থক বলি রাখিবে, কেননা স্থানটী পবিত্র।
যে সময় যাজকেরা প্রবেশ করে, সেই সময়ে তাহারা পবিত্র স্থান হইতে বহিঃপ্রাঙ্গণে বাহির হইবে না; তাহারা যে যে বস্ত্র পরিয়া পরিচর্য্যা করে, সেই সকল বস্ত্র তথায় রাখিবে, কেননা সে সকল পবিত্র; তাহারা অন্য বস্ত্র পরিধান করিবে, পরে প্রজাগণের স্থানে গমন করিবে।
এইরূপে তিনি তাহার চারিপার্শ্ব মাপিলেন; যাহা পবিত্র ও যাহা সামান্য, তাহার মধ্যে বিচ্ছেদ করিবার জন্য তাহার চারিদিকে প্রাচীর ছিল; তাহা পাঁচ শত নল দীর্ঘ ও পাঁচ শত নল প্রস্থ ছিল।